ঘি এ ভাইটামিন A, D, E এবং K থাকে যা পৃথিবীর সকলের জন্য প্রয়োজনীয় । নিয়মিত সঠিক পরিমাপে ঘি খেলে আপনার শরিরে কখন এই ভিটামিন গুলোর ঘাটতি হবে না ।
ল্যাক্টোজের কারণে যারা দুধ খেতে পারেন না, তাদের জন্য ঘি হচ্ছে আদর্শ খাবার, কারণ ঘি ল্যাক্টোজ মুক্ত, তাই ঘি একজন ল্যাক্টোজ অন্তর্ভুক্ত ব্যক্তির জন্য খুবই উপযুক্ত খাবার।
ঘি তেলর থেকে বেশি তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে, তাই উচ্চতাপে কোনো ক্ষতিকারক সামগ্রী উৎপন্ন করতে পারে না। উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না করার জন্য তেল বা মাখনের বিকল্প হতে পারে ঘি ।
স্তন্যদানকারী মায়ের জন্য ঘি খুবই উপকারি, প্রয়োজনীয়। মা যা খেয়ে থাকেন তা বাচ্চার শরীলে সরাসরি মায়ের দুধের মাধ্যমে প্রবেশ করে, তাই মা ও শিশুর শরীলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত ঘি খাওয়া উচিত।
ঘি ইমিউন সিস্টেম এবং শারীরিক সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে, সংক্রমণ প্রতিরোধ করে ।
বেশ কিছু গবেষণা নিয়মিত ঘি খাওয়া ব্যাক্তিদের রোগ প্রতিরোধ বহু গুনে বৃদ্ধি পেয়েছে পরিক্ষিত হয়।